১৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত নিবন্ধিত রোহিঙ্গার সংখ্যা ৮ লাখ ১৫ হাজার ৭৯২ জন। তাদেরকে যথাযথ চিকিৎসাসহ সব ধরনের মানবিক সেবা দেয়া হচ্ছে। সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি সংস্থাগুলো তাদের সুরক্ষায় আন্তরিক।
আজ বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) দুপুরে কক্সবাজারে অনুষ্ঠিত সামাজিক সম্প্রীতি সুরক্ষা কমিটির পর্যবেক্ষণ পর্যালোচনায় স্থানীয় এবং রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর সমস্যা ও সংকট বিষয়ক সভায় সিনিয়র ক্যাম্প ইনচার্জ (সিআইসি) মোঃ ওবায়দুল্লাহ এসব তথ্য দেন।
তিনি বলেন, রোহিঙ্গারা যাতে ক্যাম্পের বাইরে যেতে না পারে সর্বোচ্চ তদারকি করা হচ্ছে। নানা সীমাবদ্ধতার মাঝেও আমরা সর্বোচ্চ আন্তরিকতার সাথে কাজ করে যাচ্ছি।
সিআইসি বলেন, রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন ত্বরান্বিত করতে সবার আন্তরিকতা থাকা দরকার।
শহরের একটি অভিজাত হোটেলের কনফারেন্স হলে অনুষ্ঠিত ওই সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন এনজিও ব্যুরোর মহাপরিচালক কে এম আব্দুস সালাম।
বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থা কোস্ট ট্রাস্টের আয়োজনে সভায় উখিয়া-টেকনাফের স্থানীয় জনগনের জন্য পরিকল্পিত পরিকল্পনা, উন্নয়ন ও সাংবাদিকদের কল্যাণে কার্যকর প্রকল্প চালুর দাবীও তুলেছে স্থানীয় গণমাধ্যমকর্মীরা।
ইউএনএইচসিআরের সহযোগিতায় অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন কোস্ট ট্রাস্টের নির্বাহী পরিচালক রেজাউল করিম চৌধুরী।
যো কোন এনজিও বা সংস্থার প্রকল্প অনুমোদনের বেলায় স্থানীয়দের জন্য বরাদ্দের বিষয়ে এনজিও ব্যুরোর মহাপরিচালক এম আব্দুস সালামের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন সিআইসি মোঃ ওবায়দুল্লাহ।
সভা পরিচালনা করেন পালসের নির্বাহী পরিচালক আবু মোর্শেদ চৌধুরী খোকা।