কেরানীগঞ্জ প্রতিনিধি:
এডভোকেট কামরুল ইসলাম এমপি বলেছেন,জিয়াউর রহমান প্রকৃত সত্যিকারের মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন না,জিয়া পাকিস্তানের দোষর ও তাদের পক্ষে ছিলেন। জিয়াউর রহমান হাজার হাজার মুক্তিযোদ্ধা দের হত্যা মধ্যেদিয়ে থেমে থাকেননি ১৯৭১ সালে ১৫ আগস্ট সেই রাতে কিছু পথহারা সেনাদের লেলিয়ে জাতির বীর সন্তান জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুরসহ তার স্বপরিবারে হত্যা করে থেমে থাকেনি তারা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ছিল। ২১ আগস্ট দেশের ৫০০ উপজেলায় সিরিজ বোমা হামলা চালিয়েছে। ২১ আগস্ট গ্রেনেট হামলায় হয়েছিল তারেক রহমান এর নির্দেশে।১৯৭১, ৭৫, ২১ আগস্ট ১৫ আগস্ট একই সূত্রে গাঁথা, তারা এখনো ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হচ্ছে। আজ ২৭ আগস্ট রোববার বিকেলে কেরানীগঞ্জ মডেল থানার কালিন্দী, রেড রোজ পার্টি সেন্টারে একটি আলোচনা সভায় তিনি এ সব কথা বলেন।
কেরানীগঞ্জ মডেল থানা মহিলা আওয়ামী লীগের সদস্য আসমা আক্তার ঋতুর সঞ্চালনায় কেরানীগঞ্জ মডেল থানা মহিলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়িকা হামিদা বেগম লতার সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মেহের আফরোজ চুমকি (এমপি), ঢাকা জেলা আওয়ামীলীগ এর সাধারন সম্পাদক পনিরুজ্জামান তরুন।
তিনি আরও বলেন, দেশ নেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী উন্নয়ন তারা মেনে নিতে পারছে না তারা উন্নয়নে বাঁধা হয়ে দাড়িয়েছে।তিনি বিএনপির নেতা বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায় উদ্দেশ্য করে বলেন, আপনি আমাদের নেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিয়ে কটুক্তি করেছে। দেশের মানুষ এ কটুক্তি কোন ভাবে মেনে নিবে না। তিনি যদি এ বক্তব্য প্রত্যাখান না করে। আমরা তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা ও রাজ পথে কটুক্তির জবাব দিব রাজপথে।
তিনি কেরানীগঞ্জ বাসীকে সতর্ক করে বলেন,বিএনপি জামায়াতে আবার আগুন সন্ত্রাস শুরু করেছে। আপনারা সব সময় চোখ কান খোলা রাখতে হবে। তিনি বলেন, বাংলাদেশের নির্বাচন সংবিধান অনুযায়ী হবে। সংবিধানে যা আছে সেই নিয়ম বা আইনের কোন ব্যক্তয় ঘটবে না। তিনি ৩৬ দল বাম রাম বিরোধী দলের উদ্দেশ্য বলেন আপনারা যতই ১ দফা ৬ দফ ৭ দফাা আন্দোলনের কর্মসূচি দেন না কেন, কোন লাভ নাই। আমরাও জানি কি ভাবে জবাব দিতে হয়।