চট্টগ্রামে তিনটি ইপিজেডের ১১০টি পোশাক কারখানা সীমিত আকারে খুলে দেয়া হয়েছে।
রোববার সকাল থেকে এসব কারখানায় হাজার হাজার শ্রমিক কাজে যোগ দিয়েছে। কর্তৃপক্ষ বলছে, শ্রমিকদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার বিষয়টি গুরুত্ব দিয়েই কারখানা পরিচালনা করবেন তারা।
চট্টগ্রাম ইপিজেডের জিএম খুরশিদ আলম জানান, পুরোদমে কারখানা কখন থেকে চালু হবে, সে বিষয়ে আগামী সপ্তাহে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। আর চলমান লকডাউনের মধ্যে কারখানা চালু হলে করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়তে পারে বলে আশঙ্কা ওই এলাকার বাসিন্দাদের।
চট্টগ্রাম ও কর্ণফুলী ইপিজেড এবং কোরিয়ান ইপিজেডে দেশি-বিদেশি ২০০'র বেশি কারখানায় প্রায় ২ লাখ ৭৬ হাজার শ্রমিক কাজ করে।