আপডেট : ২৫ March ২০১৮
বাজারে পাওয়া অন্যান্য জাতের চালের মতোই নিরাপদ হিসেবে গোল্ডেন রাইসকে অনুমোদন দিয়েছে হেলথ কানাডা। ইন্টারন্যাশনাল রাইস রিসার্চ ইনস্টিটিউট (আইআরআরআই) একথা জানায়। কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী দেশের কৃষি ক্ষেত্রে আবাদের পরিকল্পনা ঘোষণার দুই সপ্তাহেরও কম সময়ে ভিটামিন ‘এ’ সমৃদ্ধ এই গোল্ডেন রাইস কানাডার অনুমোদন পেল। বাসস জানায়, ২০১৩ সালে জেনেটিক্যালি মডিফাই (জিএম) বিটি বেগুনের আবাদ শুরুর পরে দেশে এখন পরীক্ষামূলকভাবে আরো ৩টি জিএমও শস্য গোল্ডেন রাইস, লেট বল্টাইট পটেটো জাত এবং বিটি কটন আবাদ শুরু হচ্ছে। বাংলাদেশ রাইস রিসার্চ ইনস্টিটিউটের বিজ্ঞানীদের তত্ত্বাবধানে নিয়ন্ত্রিত পরিবেশে গত বোরো মৌসুমে গোল্ডেন রাইস আবাদ শুরু হয়েছে। প্রথমবারের মতো পরীক্ষামূলকভাবে আবাদে গোল্ডেন রাইসের ভালো ফলন পাওয়া গেছে। জনগণের প্রতিদিনের খাবার হিসেবে প্রচলিত জাতের চালের স্থলে উদ্ভাবিত নতুন জাতের চাল প্রতিস্থাপন করা হলে জনস্বাস্থ্যের ওপর কিরূপ প্রভাব ফেলবে তা নিয়ে বিভ্রান্তি দেখা দিয়েছিল। তবে হেলথ কানাডা গোল্ডেন রাইসকে নিরাপদ হিসেবে অনুমোদন দেয়ায় এখন আর কোনো প্রকার আশংকা নেই। আন্তর্জাতিকভাবে খাদ্য নিরাপত্তা ও মানের জন্য স্বীকৃত সেফটি অ্যাসেসমেন্ট অব নোবেল ফুডস’-এর নিদের্শনা অনুযায়ী কানাডার স্বাস্থ্য বিভাগ সমন্বিতভাবে এই চালের গুণ ও মান যাচাই করে। বিশেষজ্ঞদের পর্যবেক্ষণে বলা হয়, মাত্র ১৫০ গ্রাম গোল্ডেন রাইস এক ব্যক্তির একদিনের ভিটামিন ‘এ’-এর চাহিদার অর্ধেক পূরণ করবে।
Plot-314/A, Road # 18, Block # E, Bashundhara R/A, Dhaka-1229, Bangladesh.
বার্তাবিভাগঃ newsbnel@gmail.com
অনলাইন বার্তাবিভাগঃ bk.online.bnel@gmail.com
ফোনঃ ৫৭১৬৪৬৮১