ওরা ঠিকঠাক বুঝেই পাতাল ফেড়ে
উঠে এসে ট্রিগারে চাপ দিচ্ছিল
তখন একটা গদ্যময় জীবন
মেঝেতে লুটিয়ে পড়ল;
ওরা বুঝেই একটা ধূর্ত শেয়াল হলো—
তারপর ইচ্ছাকে কামড়াতে উদ্ধত;
দাঁতের সীমানা ছাড়িয়ে গেল কামড়ের ধ্বনি
দেয়ালের ভেতর বাহারি তৃপ্তির শকট!
এইসব বিহঙ্গনীল
এইসব আস্তাকুঁড়ে আকাশ
চিৎকারের আওয়াজে গতিবিদ্যার নোটিশ
কেমন করে আটকে গিয়েছিল দেয়ালে?
ছোপ ছোপ রক্ত প্রতিটি ইশারার ভেতর ঢুকে
বত্রিশ নম্বর বাড়ির দিকেই নিয়ে যাচ্ছিল-
তখন কোনো কবিতা মুখে আসেনি।
অথচ বঙ্গবন্ধু মানে একেকটা ইশারার ছোবল
আমরা সেদিকে যাইনি-
আমরা গিয়েছিলাম ভুল গ্রহের দিকে
তখন তাপবিদদের গবেষণাপত্রে লেখা হলো :
কতকটা মৃত্যু রুটিদের মতো
আমরা রুটির গন্ধ শুঁকে মজি, রুটির পোড়া দেখি না...
 
                                 
                                 
                                         
                                         
                                         
                                        





